
বগুড়ার শেরপুরে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া শিশু মোছাঃ রুমি খাতুন (৯) কে মোঃ শহিদুল ইসলাম সরকার (৪৫) শ্যালো মেশিন ঘরের ভিতরে টেনে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে।
রবিবার ( ২৩ মার্চ ) দুপুর ০১ ঘটিকার সময় উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের সূবর্ণহার গ্রামের জমিতে পানি সেচের শ্যালো মেশিন ঘরের ভিতরে নিয়ে মোছাঃ রুমি খাতুন (৯) কে ধর্ষণের চেষ্টা করে মোঃ শহিদুল ইসলাম।
জানা যায়, দুপুরে শিশুটি গোসল করার উদ্দেশ্যে শ্যালো মেশিনে যায়। তখন ধর্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম (৪৫) শিশূটিকে ধরে শ্যালো মেশিন ঘরের ভিতরে নিয়ে যায় এবং শিশূটিকে বিবস্ত্র করে ধর্ষ ণের চেষ্টা করে। শিশূটির আত্নচিৎকারে পার্শ্ববর্তী বাড়ির লোকজন এগিয়ে এলে ধর্ষককে আটক করে। শিশুটির বিভিন্ন স্পর্শকাতর জায়গায় খামছার দাগ দেখা গেছে। পরে ধর্ষকের চাচাত ভাই মোঃ রফিকুল ইসলাম সরকার পিতা: আলহাজ্ব মজিবর রহমানের জিম্মায় ধর্ষককে দেওয়া হয়।
ধর্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম সরকার (৪৫) বড়াইদহ গ্রামের পিতা : আলহাজ্ব তয়েজ উদ্দিন সরকার এর ছেলে এবং ধর্ষিতা মোছাঃ রুমি খাতুন (৯) সূবর্ণহার গ্রামের মোঃ রুহুল আমিন এর কন্যা। মোছাঃ রুমি খাতুন তার নানার বাড়ি ধানগড়ার একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণীর একজন ছাত্রী।
এ ব্যাপারে শেরপুর থানার এস আই মোঃ রাকিব হোসেন জানান, একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে, আসামীকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে।