খুঁজুন
শুক্রবার, ২৩শে মে, ২০২৫, ৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

লেবাননজুড়ে ইসরায়েলের হামলা চলছেই, নিহত আরও ৯২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ণ
লেবাননজুড়ে ইসরায়েলের হামলা চলছেই, নিহত আরও ৯২

লেবাননে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশজুড়ে হওয়া সর্বশেষ হামলায় আরও ৯২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দেড় শতাধিক মানুষ।

এতে করে গত কয়েকদিনে লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহতের সংখ্যা ৭০০ ছাড়িয়ে গেল। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ইসরায়েলের বিমান হামলায় লেবাননে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯২ জন নিহত হয়েছেন বলে লেবানিজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বেশ কয়েকটি বিবৃতিতে তারা বলেছে, ইসরায়েলি হামলায় দক্ষিণাঞ্চলীয় বেশ কয়েকটি শহর ও গ্রামে ৪০ জন, পূর্বাঞ্চলের দুটি এলাকায় ৪৮ জন এবং মধ্য মাউন্ট লেবানন গভর্নরেটের পূর্বে চারজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া ইসরায়েলি হামলায় এদিন মোট ১৫৩ জন আহত হয়েছেন।

সবমিলিয়ে গত সোমবার থেকে ইসরায়েলের বিমান হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে লেবাননে ৭০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন।

এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু লেবাননে উত্তেজনা কমানোর ক্রমবর্ধমান আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে “পূর্ণ শক্তি” দিয়ে আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যতক্ষণ না হিজবুল্লাহ সীমান্তজুড়ে রকেট নিক্ষেপ বন্ধ না করে, ততক্ষণ হামলা চলবে।

অন্যদিকে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় লেবাননে ২২০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। সেনাবাহিনী বলেছে, উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের আদেশ অনুসরণ করে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো গত দিনে এসব “সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তু” আক্রমণ করে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার এই লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে সামরিক ভবন, ইসরায়েলে গোলাবর্ষণে ব্যবহৃত লঞ্চার এবং দক্ষিণ লেবাননে সন্ত্রাসবাদী (হিজবুল্লাহ) সংগঠনের অস্ত্রের গুদামও রয়েছে।

এখনই রাজনীতিতে আসছেন না ডা. জোবাইদা রহমান

আদিত্য রিমন
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ১১:৫০ পূর্বাহ্ণ
এখনই রাজনীতিতে আসছেন না ডা. জোবাইদা রহমান

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান। ওইদিন খালেদা জিয়াকে দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে স্বাগত জানায়। পাশাপাশি জোবাইদা রহমানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-পোস্টারও প্রদর্শন করা হয়। এরপর জোবাইদাকে তার নিজ এলাকায় সিলেট-১ আসনে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে চেয়ে ব্যানার-পোস্টার সাঁটানো হয়। তারপর থেকে তার রাজনীতিতে আসা নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা। 

তবে, বিএনপি সূত্রগুলো বলছে—এখনই রাজনীতিতে আসবেন না জোবাইদা রহমান।

বিএনপি নেতারা বলছেন, সারাদেশের বিএনপির নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা ডা. জোবাইদা রহমান রাজনীতিতে আসুক। তাদের সেই প্রত্যাশা থেকে ঢাকা-সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ব্যানার-ফেস্টুন এবং পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনিও রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছা প্রকাশ করেননি। এছাড়া দলের মধ্যেও তাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা হয়নি। তাই এটা বলা যায় যে, দীর্ঘ সময় রাজনৈতিক পরিবারের মধ্যে বসবাস করলেও সহসাই সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন না তিনি।

dhakapost

দলটির নেতারা আরও বলছেন, খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভালো থাকলেও তিনি পুরোপুরি রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তার রাজনৈতিক উত্তরসূরি হিসেবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে শক্ত অবস্থানে রয়েছে দল। শুরুতে তারেক রহমানের নেতৃত্ব নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে কিছুটা ‘অস্বস্তি’ থাকলেও নেতৃত্বের গুণে এখন তিনি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। আর তারেক রহমানও চায় না এই মুহূর্তে জোবাইদা রহমান রাজনীতিতে আসুক।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমাদের নেতা কর্মীদের প্রত্যাশা ডা. জোবাইদা রহমান রাজনীতিতে নামুক। তারই প্রতিক্রিয়া হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় তার নামে এবং তাকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চেয়ে ব্যানার-পোস্টার করা হয়েছে। কিন্তু এটা তার রাজনীতিতে আসার কোনো ঘোষণা নয়। ডা. জোবাইদা রহমান নিজেও রাজনীতিতে আসার কোনো ঘোষণা দেননি।’

তিনি আরও বলেন, “আমরাও আনুষ্ঠানিকভাবে তার রাজনীতিতে আসার ইচ্ছার বিষয়টি জানি না। এটা নিয়ে দলের অভ্যন্তরে কোনো আলোচনা হয়নি।”

জোবাইদা রহমানের রাজনীতিতে আসার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ‘আমরা বিএনপি পরিবারে’র আহ্বায়ক আতিকুর রহমান বলেন, এখনই তিনি রাজনীতিতে আসছেন না। তবে, এটাও মনে রাখতে হবে দেশের প্রয়োজনে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া গৃহবধূ থেকে রাজনীতিতে এসেছিলেন।’

“দল কখনও প্রয়োজন মনে করলে জোবাইদা রহমান তখন রাজনীতিতে আসবেন কিনা, সেটা তখন সিদ্ধান্ত হবে”—যোগ করেন আতিকুর রহমান।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, “দলের পুরো হাল এখন তারেক রহমানের হাতে। বিগত বছরগুলোতে দলের সর্বস্তরে তার সরাসরি নির্দেশনা কাজে লেগেছে। ম্যাডাম খালেদা জিয়ার পাশাপাশি তারেক রহমানই এখন বিএনপির ঐক্যের প্রতীক। সুতরাং এখানে অন্য কেউ গুরুত্বপূর্ণ নয়।”

স্থায়ী কমিটির এই নেতা আরও বলেন, “জোবাইদা রহমান দেশে আসার পর অনেকে নেতাকর্মী তার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে কেউ-কেউ নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থের উদ্দেশ্যে দেখা-সাক্ষাৎ করছেন। এই কারণে হয়ত জোবাইদা রহমানের রাজনীতিতে আসার বিষয়টি সামনে এসেছে। কিন্তু আমি যতটুকু জানি, তার কিংবা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কারও ইচ্ছা নেই, তাকে এই মুহূর্তে রাজনীতিতে নিয়ে আসার।”

তবে, বিএনপির কেউ-কেউ মনে করেন, বিশিষ্ট চিকিৎসক হিসেবে ডা. জোবাইদা রহমান বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেক্টরের দায়িত্ব নিলে এটা দেশের জন্য এবং সরকার হিসেবে বিএনপির জন্য খুব ভালো হবে। কিন্তু আগামী দিনে জনগণের ভোটে বিএনপি ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান। সেখানে হয়ত ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ হতে পারে। সেই বিবেচনায় হয়ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই জোবাইদা রহমানকে সেই দায়িত্ব দেবেন না। তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের (মে মাস) শেষের দিকে লন্ডন ফিরে যেতে পারেন ডা. জোবাইদা রহমান।

ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখেই বাঁচতে চায় মুরসালিম

জেলা প্রতিনিধি, বাগেরহাট
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ণ
ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখেই বাঁচতে চায় মুরসালিম

জন্ম থেকেই বুকের ভেতর এক ক্ষত নিয়ে বেড়ে উঠছে মুরসালিম শিকদার। তবুও তার স্বপ্ন একদিন ডাক্তার হয়ে সেবা করবে মানুষের। বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার বিলকুল গ্রামের আলকাস শিকদার ও নীরু বেগম দম্পতির ছোট ছেলে মুরসালিমের বয়স এখন ১৬ বছর এবং সে দৈবজ্ঞহাটি বিশ্বসর বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। কিন্তু এক কঠিন রোগ তার জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে।

জন্মের মাত্র চার মাস পর পরিবার জানতে পারে মুরসালিমের বুকের হার্টে দুইটি ছিদ্র রয়েছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে চিকিৎসা করাতে করাতে এই পরিবার আজ প্রায় নিঃস্ব। এখন প্রয়োজন জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের, যার জন্য প্রয়োজন ৫ লাখ টাকা। এই অসহায় পরিবার ও প্রতিবেশীরা সমাজের হৃদয়বান মানুষের কাছে সাহায্যের আকুল আবেদন জানিয়েছেন, যাতে মুরসালিম স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে।

আলকাস শিকদার ও নীরু বেগম দীর্ঘ অপেক্ষার পর তাদের সন্তানদের মুখ দেখেছিলেন। বিয়ের চার বছর পর প্রথম কন্যা এবং আরও ১৩ বছর পর তাদের কোলে আসে ছেলে মুরসালিম। কিন্তু জন্মের পর থেকেই মুরসালিম এক কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই করছে। স্থানীয় একটি বেকারিতে দিনমজুরের কাজ করা বাবা আলকাস শিকদার জানান, ছেলের মুখের দিকে তাকালে পৃথিবী তার কাছে অসহায় মনে হয়।

২০১৭ সাল থেকে পরিবারটি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং খুলনার বিভিন্ন শীর্ষ হাসপাতালে নিয়মিত মুরসালিমকে দেখিয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়ছেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অস্ত্রোপচার করালে মুরসালিম স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে। কিন্তু ৫ লাখ টাকার বিশাল অঙ্কের কথা শুনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নীরু বেগম। কান্নারত কণ্ঠে তিনি বলেন, আমার একমাত্র ছেলে দীর্ঘ ষোল বছর যাবৎ অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে বেঁচে আছে। আমাদের আর কিছু নেই যা দিয়ে ওর চিকিৎসা করাব। আমার সন্তানকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন আপনারা। সারা জীবন আল্লাহর কাছে দোয়া করব আপনাদের জন্য।

মুরসালিমের বড় চাচি রহিমা বেগম বলেন, মাঝে মাঝেই মুরসালিমের বুকে প্রচণ্ড ব্যথা ওঠে, মনে হয় যেন এখনই মারা যাবে। এখন আর আমাদের তেমন কোনো সম্পদ নেই যা দিয়ে ওকে চিকিৎসা করাব। ডাক্তার বলেছে, এখন যদি অপারেশন করানো যায় তাহলে সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে।

প্রতিবেশী আব্দুল খালেক বলেন, আমরা দীর্ঘ দিন ধরে দেখছি এই পরিবারটা কিভাবে ধুঁকছে। মুরসালিম খুব ভালো ছেলে, পড়াশোনায়ও মেধাবী। সমাজের বিত্তবানরা যদি এগিয়ে আসে, ছেলেটা একটা নতুন জীবন ফিরে পাবে।

আরেক প্রতিবেশী ফাতেমা বেগম বলেন, ছোটবেলা থেকে ছেলেটাকে কষ্ট পেতে দেখছি। ওর স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার। আমরা সবাই মিলে যতটুকু পেরেছি সাহায্য করেছি, কিন্তু এখন বড় অঙ্কের টাকা দরকার। আমরা আশা করি, সমাজের দয়ালু মানুষরা এই অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন

মুরসালিমের বাবা আলকাস শিকদার বলেন, আমার ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে আপনাদের সাহায্য চাই। জন্ম থেকে অসুস্থ, আমার সন্তানের জীবন এখন চরম ঝুঁকিতে। ডাক্তার বলেছেন জরুরি অপারেশন করাতে, যার জন্য প্রয়োজন ৫ লাখ টাকা। দিনমজুরের সামান্য আয়ে সংসার চালানোই দায়, চিকিৎসা তো দূরের কথা।

ছেলের মা সারাদিন শুধু ওর সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করে। আমরা আর কিছু চাই না, শুধু চাই ও যেন বেঁচে থাকে। সমাজের দয়ালু মানুষদের কাছে আমার আকুল আবেদন, আপনাদের একটু সাহায্যই আমার ছেলেকে নতুন জীবন দিতে পারে, ফিরিয়ে দিতে পারে ওর মুখে হাসি, চোখে স্বপ্ন। আজই পাশে দাঁড়ান, একটি শিশুর ভবিষ্যৎ বাঁচাতে এগিয়ে আসুন।

মুরসালিম বলেন, শারীরিক অসুস্থতার কারণে মাঝে মাঝে এমন যন্ত্রণা ওঠে, মনে হয় আর বুঝি বাঁচব না। চিকিৎসার জন্য বাবা-মা সবকিছু নিঃশেষ করেছেন। আমার জন্যই মা-বাবা তাদের সব সম্পদ খরচ করেছেন। কিন্তু তাদের স্বপ্ন ছিল আমাকে কোরআনের হাফেজ বানাবে। সেটা আমি পারিনি, মাদরাসা ছাড়তে হয়েছে। মাদরাসা থেকে ফিরে এক বছর পর ভর্তি হই স্কুলে। সেখান থেকেই জীবনের নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু। এখন আমার একটাই স্বপ্ন আমি ডাক্তার হব। আমি চাই, যেন একদিন আমার মতো যাদের কষ্ট আছে তাদের আমি চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তুলতে পারি।

বাগেরহাট সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, মুরসালিমের হার্টে ভেন্ট্রিকুলার সেপ্টাল ডিফেক্ট (হার্টে ছিদ্র) ধরা পড়েছে। দ্রুত অস্ত্রোপচার করালে সে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে। তার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন।

এবার প্রকৃতির তাণ্ডব কাশ্মিরে, তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল ৫৭ বছরের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ
এবার প্রকৃতির তাণ্ডব কাশ্মিরে, তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল ৫৭ বছরের

গত এক মাস ধরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে জম্মু ও কাশ্মিরে। ২২ এপ্রিল পেহেলগামে ঘটে যাওয়া জঙ্গি হামলার পর ২২ মে (বৃহস্পতিবার) উপত্যকায় দেখা গেল গত ৫৭ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সেখানকার আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগেও ৩০ ডিগ্রির ঘর পার করেছিল কাশ্মিরের তাপমাত্রা। ১৯৬৮ সালে ২৪ মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়াও ১৯৫৬ সালের ৩১ মে ৩৫ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল উপত্যকার তাপমাত্রা। আর এবার ২০২৫ এর ২২ মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হলো ৩৪. ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে দক্ষিণ কাশ্মিরের কোকেরনাগ এলাকায় রেকর্ড তাপমাত্রা পার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ২০০১ সালের ১৫ মে সর্বোচ্চ ৩২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল এই এলাকায়। তাপমাত্রা বাড়তেই সেখানকার স্কুলের সময়ে পরিবর্তনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

"> ">
এখনই রাজনীতিতে আসছেন না ডা. জোবাইদা রহমান ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখেই বাঁচতে চায় মুরসালিম এবার প্রকৃতির তাণ্ডব কাশ্মিরে, তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল ৫৭ বছরের গরুর মাংসে আগুন-মাছেও অস্বস্তি, মুরগিতে ঝুঁকছেন ক্রেতারা কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া বাজারে সবজির দামে কিছুটা স্বস্তি ‘পদত্যাগের’ কথা ভাবছেন ড. ইউনূস, না করার অনুরোধ নাহিদের জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ উপদেষ্টা মাহফুজের পর হাসনাতেরও ঐক্যের ডাক প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের ব্রাইডাল লুকে মুগ্ধতা ছড়ালেন অপু বিশ্বাস না আছে মরার ভয় না আছে হারাবার কিছু : আসিফ মাহমুদ গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেলেন ট্টাইব্যুনালের তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নাহিদ ইসলাম সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়াদের পরিচয় প্রকাশ করল আইএসপিআর বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত চলমান আন্দোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রেস বিজ্ঞপ্তি নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু শেরপুর সীমাবাড়ি ইউনিয়নের কদিম হাঁসড়া গ্রামে বিমলের বাড়িতে মাদকের আখরা, যেন দেখার কেউ নেই রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে গ্রাহক সেবার মানোন্নয়নে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে বড় ধরনের বদলি! ভবানীপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্ণামেন্ট উদ্বোধন হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানা পুলিশ অঞ্জাত কিশোরীর লাশ উদ্ধারের পরিচয় সনাক্তে ফেইসবুকে পোস্ট বীরগঞ্জে এনসিপি নেতা হাসনাতের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে বীরগঞ্জে আন্তর্জাতিক মহান মে দিবস পালিত বীরগঞ্জে মহান শ্রমিক দিবস পালিত ছোনকায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বর্নাঢ্য র‌্যালী শেষে শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পন কাহারোলে স্কাউটস দিবস উপলক্ষে র‍্যালি,পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারের যন্ত্রাংশ চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু দুদকের আকস্মিক অভিযান: বীরগঞ্জ হাসপাতালে দুর্নীতির চিত্র উন্মোচিত