খুঁজুন
শুক্রবার, ২০শে জুন, ২০২৫, ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২

ভুয়া ও অবৈধ দল বিএনপি: শেখ পরশ

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩, ৭:২১ অপরাহ্ণ
ভুয়া ও অবৈধ দল বিএনপি: শেখ পরশ

ভুয়া ও অবৈধ দল বিএনপি: শেখ পরশ

বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের বিরুদ্ধে অবস্থান কর্মসূচিতে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

বিএনপিকে একটি ভুয়া এবং অবৈধ দল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান স্ব-ঘোষিত জেনারেল। জিয়াউর রহমান মিলিটারি এ্যাক্ট ভঙ্গ করে খুন, হত্যা, ক্যু ইত্যাদির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে মিরপুর-১২ নম্বর বাসস্ট্যান্ডে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের বিরুদ্ধে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।  অবস্থান কর্মসূচিতে শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, বিএনপি একটি অবৈধ সংগঠন। বিএনপিকে আমরা অবৈধ দল এ কারণে বলি, কারণ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান স্ব-ঘোষিত জেনারেল। জিয়াউর রহমান মিলিটারি এ্যাক্ট ভঙ্গ করে খুন, হত্যা, ক্যু ইত্যাদির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে।

তিনি আরও বলেন, যেখানে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে মিলিটারি এ্যাক্ট অনুযায়ী কোনো সেনাপ্রধান চাকরিরত অবস্থায় রাজনীতি করতে পারবে না। অথচ এই জিয়াউর রহমান সেই মিলিটারি এ্যাক্ট ভঙ্গ করে শুধু রাজনীতি না, হত্যা, ক্যু এবং কর্নেল তাহেরের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে ক্ষমতা দখল করে এবং মিলিটারি এ্যাক্টে এও বলা হয়েছে সেনাপ্রধান রাজনীতি করতে পারবে না। কিন্তু সে হ্যাঁ-না ভোটের মাধ্যমে সকল হ্যাঁ ভোট দিয়ে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে। ভুয়া এবং অবৈধ রাষ্ট্রপতি। ঐ অবৈধ ভুয়া রাষ্ট্রপতির হাতে গড়া দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি।বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধের বিরুদ্ধে অবস্থান কর্মসূচিতে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ

পরশ বলেন, উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে আজকে এই অবৈধ দল বিএনপি হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিচ্ছে। কিন্তু এই অবরোধের মধ্যেও রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম। কারণ জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নাই। জনগণ তাদের বিশ্বাস করে না। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কোনো প্রতিফলন নাই। জনগণের সঙ্গে ভুয়া এবং ধোকাবাজি করে তারা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব উপভোগ করত, এনজয় করত। তারা তিন তিনবার ক্ষমতায় এসে ক্ষমতা এনজয় করেছে।

তিনি আরও বলেন, যেটা ওদের কাছে ক্ষমতা সেটা আমাদের কাছে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব। আমরা এই দায়িত্বটাকে পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে আজকে এই বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে সারা বিশ্বে সম্মানিত করেছে। মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।

বিএনপির হরতাল এবং অবরোধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাদের পরিকল্পনা ছিলো দুইটি। একটা হচ্ছে কোনোভাবে কোনো অনির্বাচিত সরকারকে গদিতে বসানো যায় কিনা। আর দ্বিতীয় উদ্দেশ্য ছিলো নির্বাচনকে কোনোভাবে বানচাল করা যায় কিনা। বাংলাদেশের মানুষ যখন নির্বাচনমুখী তখন তাদের এই উদ্দেশ্য এ দেশের যুবসমাজ প্রতিহত করেছে রাজপথে অবস্থান করার মাধ্যমে। যুবসমাজ এদেরকে ঘরে তুলে দিছে। এরা এখন ইন্দুরের গর্তে লুকিয়েছে।

শেখ পরশ বলেন, এখন তাদের আরেকটা উদ্দেশ্য আসছে যেকোনোভাবে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করা। এখন নির্বাচন হবে এটা বোঝা যাচ্ছে। এখন জনগণ নির্বাচনমূখী। এখন নির্বাচনকে কিভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় সেই ষড়যন্ত্রে তারা লিপ্ত। এই ক্ষেত্রে আমাদের যুবসমাজকে সচেতন এবং সজাগ থাকতে হবে। রাজনীতিতে কিন্তু তারা মাস্টার।

উত্তরের কন্ঠ /এ,এস 

বীরগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫, ৪:৪২ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার শালবন মিলনায়তনে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে ভিক্টরি প্লাস বিশ্ববিদ্যালয় ও নার্সিং ভর্তি কোচিং এর আয়োজনে এইচএসসি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি নার্সিং কলেজে চান্সপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ডা: মো: শাহ আলম এর সভাপতিত্বে
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বীরগঞ্জ সরকারি কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক মো: আব্দুল মতিন, বীরগঞ্জ সরকারি কলেজ এর প্রভাষক মো:নজরুল ইসলাম খান, বীরগঞ্জ সরকারি কলেজ এর বিভাগীয় প্রধান (হিসাব বিজ্ঞান) মো: রোকনুজ্জামান, জগদল উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক মো. সামিউল ইসলাম, ভিক্টরি প্লাস বিশ্ববিদ্যালয় ও নার্সিং ভর্তি কোচিং এর পরিচালক মো: সোহেল রানা, ভিক্টরি প্লাস বিশ্ববিদ্যালয় ও নার্সিং ভর্তি কোচিং এর শিক্ষক মো: এনামুল হক এনাম, প্রাণ কৃষ্ণ রায়, কুশিলব শীল, মো: রাকিবুল ইসলাম মিন্টু।

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভিক্টোরি প্লাস কোচিং থেকে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি নার্সিং সহ মোট ১১৭ জন শিক্ষার্থী চান্স পেয়েছে।

অনুষ্ঠানে ভিক্টরি প্লাস বিশ্ববিদ্যালয় ও নার্সিং ভর্তি কোচিং এর পরিচালক সোহেল রানা বলেন, শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় আরও মনোনিবেশ করার আহ্বান করেন এবং ভবিষ্যতে জাতির কর্ণধার হিসেবে গড়ে ওঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

তিনি আরো জানান, বিগত ১৫ বছর ধরে বীরগঞ্জের শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা নিয়ে কাজ করছে ভিক্টোরি প্লাস। চান্সপ্রাপ্ত ১১৭ জন শিক্ষার্থীর হাতে সম্মাননা স্মারক ও বিদায়ী পরিক্ষার্থীদের ২২০জনকে উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে ভিক্টরি প্লাস কোচিংয়ের শিক্ষক, অভিভাবকবৃন্দ সহ প্রায় ৯ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার?

প্রদীপ রায় জিতু
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার?

একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তার তরুণ প্রজন্মের উপর। তারা শুধু স্বপ্ন দেখে না, গড়েও তোলে। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের তরুণদের চোখে স্বপ্নের দীপ্তি নেই, বুকেও নেই আশার আলো। হতাশা, বেকারত্ব, অনিশ্চয়তা এবং ভঙ্গুর নৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভারে তারা দিশাহারা। প্রশ্ন একটাই এই দায় আসলে কার?

প্রথমেই কথা উঠতে পারে শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যর্থতা নিয়ে। এক সময়কার আদর্শিক, নৈতিক মূল্যবোধে গড়া শিক্ষাব্যবস্থা আজ রূপ নিয়েছে পরীক্ষা-নির্ভর, পুথিগত জ্ঞান আর অপ্রাসঙ্গিক সিলেবাসের গন্ডিতে। যুগোপযোগী দক্ষতা, প্রযুক্তি-ভিত্তিক শিক্ষা, কিংবা মানসিক বিকাশ এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয় না বললেই চলে। ফলে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী যুবকও হতাশ হয়ে বলছে, ডিগ্রি দিয়ে পেট চলে না।

এই প্রজন্মের হতাশার আরেক বড় কারণ হলো ব্যাপক বেকারত্ব। প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ তরুণ উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরির বাজারে প্রবেশ করলেও, সেই তুলনায় চাকরির সংখ্যা যৎসামান্য। সরকারি চাকরি সীমিত, বেসরকারি চাকরিতে নেই চাকুরির নিশ্চয়তা। আবার যারা উদ্যোক্তা হতে চায়, তারা পাচ্ছে না সঠিক সহায়তা, প্রশিক্ষণ কিংবা পুঁজি। ফলে মেধাবীরা দেশ ছেড়ে যাচ্ছে, আর বাকিরা থেকে যাচ্ছে হতাশায় জর্জরিত এক ভবিষ্যতের মুখোমুখি হয়ে।

তারপর আছে রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবক্ষয়। তরুণদের মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা একসময় জাতি গঠনের অনুপ্রেরণা জোগাত, আজ তা জায়গা করে নিয়েছে হিংসা, দলে দলে বিভাজন, এবং সস্তা লোভে চালিত কর্মসূচিতে। রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনগুলো আজ অনেক ক্ষেত্রে আদর্শচ্যুত, ক্ষমতাকেন্দ্রিক, আর গুণগত নেতৃত্ব তৈরিতে ব্যর্থ। একটি জাতি যদি তার তরুণদের নৈতিকভাবে গড়ে না তোলে, তাহলে তারা ভবিষ্যতের নয়, অন্ধকারের দায় হয়ে উঠবে।

একই সাথে নৈতিক অবক্ষয় এবং মূল্যবোধহীনতার বিষয়টিও গভীরভাবে লক্ষণীয়। সমাজে যখন দুর্নীতি পুরস্কৃত হয়, মেধা নয়; যখন সত্য বলার চেয়ে সুবিধাবাদীতায় লাভ বেশি তখন তরুণ সমাজও শিখে যায়, আদর্শে নয়, চালাকিতে টিকে থাকতে হয়। এতে স্বপ্ন বিলীন হয়ে যায়, আশা হারায়, দায়িত্ববোধ দুর্বল হয়।

বর্তমান সরকারসহ রাষ্ট্রীয় যন্ত্রগুলো তরুণদের নিয়ে অনেক প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। “ডিজিটাল বাংলাদেশ”, “উদ্যোক্তা উন্নয়ন”, “ই-লার্নিং” ইত্যাদি উদ্যোগ প্রশংসনীয় হলেও সঠিক বাস্তবায়নের অভাবে অনেক তরুণই এর সুফল পায় না। বরং দেখা যায়, কিছু সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে এসব সুযোগ।

এমন এক সমাজব্যবস্থা গড়ে উঠছে, যেখানে তরুণদের কণ্ঠ রুদ্ধ, পথ সংকুচিত, স্বপ্ন অস্পষ্ট। তারা নিজের দেশ, সমাজ বা নেতৃত্বের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। কেউ কেউ অপরাধের দিকে ঝুঁকছে, কেউ মাদকের জালে আটকা পড়ছে, আবার কেউ বিদেশ গমনের দালালদের হাতে প্রতারিত হচ্ছে। যে বয়সে তারা উদ্ভাবন করবে, নেতৃত্ব দেবে সেই বয়সেই তারা হারিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারের গহ্বরে।

তবে এই চিত্র পুরোপুরি নেতিবাচক নয়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখনও অনেক তরুণ স্বপ্ন দেখছে, নতুন কিছু করার চেষ্টা করছে, প্রযুক্তিনির্ভর ক্যারিয়ার গড়ছে, স্বেচ্ছাসেবায় কাজ করছে, সামাজিক উদ্যোগ নিচ্ছে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে পরিবারকে, সমাজকে, এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রকে।

তরুণদের হতাশার দায় কেবল তাদের নয়। এর দায় পরিবার, সমাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি, প্রশাসন সবাইকে ভাগ করে নিতে হবে। পরিবারে যদি শিশু দায়িত্ব নিতে না শেখে, শিক্ষা যদি চিন্তা করতে না শেখায়, সমাজ যদি উৎসাহ না দেয়, রাজনীতি যদি পথ দেখাতে না পারে তাহলে তরুণরাও হারিয়ে যাবে।

এখনো সময় আছে। তরুণদের সম্ভাবনা ফিরিয়ে আনতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে-

→ শিক্ষা ব্যবস্থা যুগোপযোগী করতে হবে,

তরুণদের জন্য মানসম্মত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে,

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা দিতে হবে,

রাজনীতিতে আদর্শিক নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে হবে,

এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে।

এই দেশের ভবিষ্যৎ এই তরুণদের হাতেই। তাদের চোখে স্বপ্ন ফিরিয়ে দিতে না পারলে, একসময় এই রাষ্ট্রই স্বপ্নহীন হয়ে পড়বে। তাই আজ প্রশ্ন নয়, আজ প্রয়োজন উত্তরদায়ী ভূমিকা।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, উত্তরের কণ্ঠ

নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ৯:৫৪ অপরাহ্ণ
নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা

মা হতে চলেছেন অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতা। বিয়ের এক বছরের মাথায় সুখবরটি জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী নিজেই। প্রথম সন্তানের আগমনের খবরে দুই পরিবারেই বইছে আনন্দের বন্যা। 

তবে শোনা যায়, দেশের চিকিৎসকরা নাকি স্বাগতাকে সিজারিয়ান অপারেশনের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাগতা চান নরমাল ডেলিভারি। আর সে জন্য থাইল্যান্ডে পারি জমিয়েছেন অভিনেত্রী। স্বাগতা জানান, দুই মাস ধরেই সেখানে অবস্থান করছেন তিনি।

স্বাগতার কথায়,‘আমি একটা মিশন নিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছি। যদিও আমাকে বাংলাদেশের অনেক ডাক্তার বলেছে  “তুমি ভুল করছ”। তবুও আমি শেষদিন পর্যন্ত চেষ্টা করে যাবো যেন নরমাল ডেলিভারিতে আমার সন্তান পৃথিবীতে আসে।’

স্বাগতা আরও বলেন,‘আমি শুরু থেকেই নরমাল ডেলিভারির ব্যাপারে সচেতন। কারণ, সিজারিয়ান অপারেশনের পর অনেক মায়েদের নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। প্রথমে যে হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম, সেখানে তা সম্ভব না হওয়ায় বাধ্য হয়ে হাসপাতাল বদল করেছি। এখন নতুন চিকিৎসকের অধীনে আছি এবং আশাবাদী।’

গত ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ বিয়ের এক বছরের মাথায় মা হওয়ার খবর জানান স্বাগতা। স্বাগতার স্বামী দীর্ঘদিনের প্রেমিক ও বন্ধু হাসান আজাদ একজন লন্ডন প্রবাসী। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে স্বাগতা জানিয়েছিল, বিয়ের আগে হাসানের সঙ্গে ১ বছর লিভ টুগেদারে ছিলেন তিনি। সেখান থেকেই দু’জনে সিদ্ধান্ত নেন বিয়ের।

"> ">
বীরগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার? নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি ‘নাহিদ রানার মতো পেসার আগে কখনো দেখেনি বাংলাদেশ’ যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর শঙ্কার মধ্যে পুতিন-শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ মীরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ জনের মৃত্যু ইরানে মার্কিন হামলার পরিকল্পনা নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প ইরানে ফোন করে জানছে সবাই: ‘আমিরাতের দুয়ার কবে খুলবে?’ ‘সম্ভাব্য যুদ্ধের’ প্রস্তুতি নিচ্ছে তুরস্ক ইরানের ভয়ে কাতার-বাহরাইন থেকে যুদ্ধবিমান-জাহাজ সরিয়ে নিলো যুক্তরাষ্ট্র ট্রাম্পের সঙ্গে অবিশ্বাস্য অংশীদারিত্বের দাবি নেতানিয়াহুর তেহরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নিতে ট্রাম্পের প্রতি স্টারমারের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করলো রাশিয়া ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান ইরানের হামলায় হাজার হাজার ইসরায়েলি গৃহহীন স্বামী-স্ত্রীর বনিবনা না হওয়ায় ঘটককে ডেকে গাছে বেঁধে মারধর বীরগঞ্জে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শেরপুরে দোকানের টিনের চালা কেটে নগদ টাকাসহ ৫ লক্ষ টাকার পন্য চুরি। জুলাই অভ্যুত্থান আন্দোলনকারী এক নারীকে বিয়ের অভিযোগে শ্রেষ্ঠ ওসির পুরস্কার লাভের ৪দিন পরে ক্লোসড ওসি মতিউর বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সাবেক যুবদলের সেক্রেটারি সুলতান এর মাতার ইন্তেকাল চন্দনাইশে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন কাহারোলে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপন উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিল্ক ফিডিং বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত শেরপুরে কলেজের গভর্নিংবডির সভাপতি পূণঃবহাল করলেন- চেম্বার আদালত বীরগঞ্জে প্রকাশ্যে ধুমপান করায় ৩ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত  বীরগঞ্জে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপন ‘বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সব হচ্ছে, আগ্রহ কমছে মানুষের’ সব গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ১২ দলীয় জোট সব দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন : এলডিপি মহাসচিব