খুঁজুন
শুক্রবার, ২০শে জুন, ২০২৫, ৬ই আষাঢ়, ১৪৩২

বানিয়াচংয়ে শারদীয় দূর্গাপূজা উপলক্ষে থানা পুলিশের মতবিনিময় সভা

উপজেলা প্রতিবেদক ,বানিয়াচং প্রকাশিত: সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৩, ৯:১২ অপরাহ্ণ
বানিয়াচংয়ে শারদীয় দূর্গাপূজা উপলক্ষে থানা পুলিশের মতবিনিময় সভা
হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলায় প্রতি বছরের ন্যায় এবারও পালিত হতে যাচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ শারদীয় দুর্গোৎসব। পূজা উদযাপন কমিটি সূত্রে জানাযায়,এবার বানিয়াচং উপজেলায় তাদের ১২৭টি পূজা মন্ডবের লিস্ট তারা দিয়েছেন উপজেলা বরাবরে। তবে ১২৫টি পূজা হবে বলেও তারা নিশ্চিত করেছেন।
এছাড়া পুরো বানিয়াচংয়ে একটি পূজা অনুষ্ঠিত হবে ব্যক্তিগত ভাবে। আগামী ২০অক্টোবর শষ্টির মাধ্যমে তাদের পূজার কার্যক্রম শুরু হবে এবং ২৪অক্টোবর দশমীর মাধ্যমে মা’কে বিসর্জনের মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটবে। এই উপলক্ষে বানিয়াচং থানায় আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৯সেপ্টেম্বর(সোমবার)সকাল ১০টায় থানা প্রাঙ্গনে থানা পুলিশ প্রশাসনের উদ্যোগে এই আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জ সার্কেল)পলাশ রঞ্জন দে। ওসি(তদন্ত)মোঃ আবু হানিফ এর সঞ্চালণায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু, বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অধক্ষ্য স্বপন কুমার দাস,উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিপুল ভূষণ রায়,বানিয়াচং উপজেলা পূজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি মাদব দেব, সাধারণ সম্পাদক মাস্টার নূপুর রঞ্জন দাস,এছাড়াও বানিয়াচং থানার বিভিন্ন ফাঁড়ির ইনচার্জগনও উপস্থিত ছিলেন। সুজাতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ নূর আলম,বিথঙ্গল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ আরজদ আলী প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,অত্র থানা এলাকার প্রত্যেক পূজা মন্ডপের কমিটির সদস্যগণ,উপজেলার ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগন,ইউপি সদস্যগন,বিভিন্ন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় দূর্গা পূজা বাস্তবায়ন কমিটির নেতৃবৃন্দ। মতবিনিময় সভার শুরুতেই শারদীয় দুর্গোৎসব-২০২৩ইং উপলক্ষে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কেন্দ্রীয় পরিষদের ৩৫ দফা দিকনির্দেশনা পাঠ করে শোনান অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন। পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ প্রতিটি মন্ডপে স্থায়ী পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েনের ব্যবস্থা করতে এবং নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ও কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন পুলিশ প্রশাসন।
পুলিশ প্রশাসন সার্বক্ষনিক বিশৃঙ্খলা এড়াতে সুন্দর ভাবে যেন পূজা অনুষ্ঠিত হয় এই লক্ষ্য তারা তাদের টহল জোরদার রেখে দায়িত্ব পালন করে তাদের পাশে থাকবেন বলেও এমন আশ্বাস প্রদান করা হয়।

যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার?

প্রদীপ রায় জিতু
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার?

একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তার তরুণ প্রজন্মের উপর। তারা শুধু স্বপ্ন দেখে না, গড়েও তোলে। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের তরুণদের চোখে স্বপ্নের দীপ্তি নেই, বুকেও নেই আশার আলো। হতাশা, বেকারত্ব, অনিশ্চয়তা এবং ভঙ্গুর নৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভারে তারা দিশাহারা। প্রশ্ন একটাই এই দায় আসলে কার?

প্রথমেই কথা উঠতে পারে শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যর্থতা নিয়ে। এক সময়কার আদর্শিক, নৈতিক মূল্যবোধে গড়া শিক্ষাব্যবস্থা আজ রূপ নিয়েছে পরীক্ষা-নির্ভর, পুথিগত জ্ঞান আর অপ্রাসঙ্গিক সিলেবাসের গন্ডিতে। যুগোপযোগী দক্ষতা, প্রযুক্তি-ভিত্তিক শিক্ষা, কিংবা মানসিক বিকাশ এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয় না বললেই চলে। ফলে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী যুবকও হতাশ হয়ে বলছে, ডিগ্রি দিয়ে পেট চলে না।

এই প্রজন্মের হতাশার আরেক বড় কারণ হলো ব্যাপক বেকারত্ব। প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ তরুণ উচ্চশিক্ষা শেষে চাকরির বাজারে প্রবেশ করলেও, সেই তুলনায় চাকরির সংখ্যা যৎসামান্য। সরকারি চাকরি সীমিত, বেসরকারি চাকরিতে নেই চাকুরির নিশ্চয়তা। আবার যারা উদ্যোক্তা হতে চায়, তারা পাচ্ছে না সঠিক সহায়তা, প্রশিক্ষণ কিংবা পুঁজি। ফলে মেধাবীরা দেশ ছেড়ে যাচ্ছে, আর বাকিরা থেকে যাচ্ছে হতাশায় জর্জরিত এক ভবিষ্যতের মুখোমুখি হয়ে।

তারপর আছে রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবক্ষয়। তরুণদের মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা একসময় জাতি গঠনের অনুপ্রেরণা জোগাত, আজ তা জায়গা করে নিয়েছে হিংসা, দলে দলে বিভাজন, এবং সস্তা লোভে চালিত কর্মসূচিতে। রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনগুলো আজ অনেক ক্ষেত্রে আদর্শচ্যুত, ক্ষমতাকেন্দ্রিক, আর গুণগত নেতৃত্ব তৈরিতে ব্যর্থ। একটি জাতি যদি তার তরুণদের নৈতিকভাবে গড়ে না তোলে, তাহলে তারা ভবিষ্যতের নয়, অন্ধকারের দায় হয়ে উঠবে।

একই সাথে নৈতিক অবক্ষয় এবং মূল্যবোধহীনতার বিষয়টিও গভীরভাবে লক্ষণীয়। সমাজে যখন দুর্নীতি পুরস্কৃত হয়, মেধা নয়; যখন সত্য বলার চেয়ে সুবিধাবাদীতায় লাভ বেশি তখন তরুণ সমাজও শিখে যায়, আদর্শে নয়, চালাকিতে টিকে থাকতে হয়। এতে স্বপ্ন বিলীন হয়ে যায়, আশা হারায়, দায়িত্ববোধ দুর্বল হয়।

বর্তমান সরকারসহ রাষ্ট্রীয় যন্ত্রগুলো তরুণদের নিয়ে অনেক প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। “ডিজিটাল বাংলাদেশ”, “উদ্যোক্তা উন্নয়ন”, “ই-লার্নিং” ইত্যাদি উদ্যোগ প্রশংসনীয় হলেও সঠিক বাস্তবায়নের অভাবে অনেক তরুণই এর সুফল পায় না। বরং দেখা যায়, কিছু সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে এসব সুযোগ।

এমন এক সমাজব্যবস্থা গড়ে উঠছে, যেখানে তরুণদের কণ্ঠ রুদ্ধ, পথ সংকুচিত, স্বপ্ন অস্পষ্ট। তারা নিজের দেশ, সমাজ বা নেতৃত্বের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। কেউ কেউ অপরাধের দিকে ঝুঁকছে, কেউ মাদকের জালে আটকা পড়ছে, আবার কেউ বিদেশ গমনের দালালদের হাতে প্রতারিত হচ্ছে। যে বয়সে তারা উদ্ভাবন করবে, নেতৃত্ব দেবে সেই বয়সেই তারা হারিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারের গহ্বরে।

তবে এই চিত্র পুরোপুরি নেতিবাচক নয়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখনও অনেক তরুণ স্বপ্ন দেখছে, নতুন কিছু করার চেষ্টা করছে, প্রযুক্তিনির্ভর ক্যারিয়ার গড়ছে, স্বেচ্ছাসেবায় কাজ করছে, সামাজিক উদ্যোগ নিচ্ছে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে পরিবারকে, সমাজকে, এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রকে।

তরুণদের হতাশার দায় কেবল তাদের নয়। এর দায় পরিবার, সমাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি, প্রশাসন সবাইকে ভাগ করে নিতে হবে। পরিবারে যদি শিশু দায়িত্ব নিতে না শেখে, শিক্ষা যদি চিন্তা করতে না শেখায়, সমাজ যদি উৎসাহ না দেয়, রাজনীতি যদি পথ দেখাতে না পারে তাহলে তরুণরাও হারিয়ে যাবে।

এখনো সময় আছে। তরুণদের সম্ভাবনা ফিরিয়ে আনতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে-

→ শিক্ষা ব্যবস্থা যুগোপযোগী করতে হবে,

তরুণদের জন্য মানসম্মত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে,

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা দিতে হবে,

রাজনীতিতে আদর্শিক নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে হবে,

এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে।

এই দেশের ভবিষ্যৎ এই তরুণদের হাতেই। তাদের চোখে স্বপ্ন ফিরিয়ে দিতে না পারলে, একসময় এই রাষ্ট্রই স্বপ্নহীন হয়ে পড়বে। তাই আজ প্রশ্ন নয়, আজ প্রয়োজন উত্তরদায়ী ভূমিকা।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, উত্তরের কণ্ঠ

নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ৯:৫৪ অপরাহ্ণ
নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা

মা হতে চলেছেন অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতা। বিয়ের এক বছরের মাথায় সুখবরটি জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী নিজেই। প্রথম সন্তানের আগমনের খবরে দুই পরিবারেই বইছে আনন্দের বন্যা। 

তবে শোনা যায়, দেশের চিকিৎসকরা নাকি স্বাগতাকে সিজারিয়ান অপারেশনের পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাগতা চান নরমাল ডেলিভারি। আর সে জন্য থাইল্যান্ডে পারি জমিয়েছেন অভিনেত্রী। স্বাগতা জানান, দুই মাস ধরেই সেখানে অবস্থান করছেন তিনি।

স্বাগতার কথায়,‘আমি একটা মিশন নিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছি। যদিও আমাকে বাংলাদেশের অনেক ডাক্তার বলেছে  “তুমি ভুল করছ”। তবুও আমি শেষদিন পর্যন্ত চেষ্টা করে যাবো যেন নরমাল ডেলিভারিতে আমার সন্তান পৃথিবীতে আসে।’

স্বাগতা আরও বলেন,‘আমি শুরু থেকেই নরমাল ডেলিভারির ব্যাপারে সচেতন। কারণ, সিজারিয়ান অপারেশনের পর অনেক মায়েদের নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। প্রথমে যে হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম, সেখানে তা সম্ভব না হওয়ায় বাধ্য হয়ে হাসপাতাল বদল করেছি। এখন নতুন চিকিৎসকের অধীনে আছি এবং আশাবাদী।’

গত ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ বিয়ের এক বছরের মাথায় মা হওয়ার খবর জানান স্বাগতা। স্বাগতার স্বামী দীর্ঘদিনের প্রেমিক ও বন্ধু হাসান আজাদ একজন লন্ডন প্রবাসী। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে স্বাগতা জানিয়েছিল, বিয়ের আগে হাসানের সঙ্গে ১ বছর লিভ টুগেদারে ছিলেন তিনি। সেখান থেকেই দু’জনে সিদ্ধান্ত নেন বিয়ের।

ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ৯:৫২ অপরাহ্ণ
ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কৌশানি মুখার্জি সোশ্যাল মিডিয়ায় তার নতুন ছবি শেয়ার করে অনুরাগীদের মন কেড়েছেন। ‘পারব না আমি ছাড়তে তোকে’ ছবিতে বনি সেনগুপ্তের বিপরীতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পা রাখা এই অভিনেত্রী এবার শাড়িতে ধরা দিয়ে নেটদুনিয়ায় উষ্ণতা ছড়িয়েছেন।

অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বেশ সক্রিয় কৌশানি। নিজের ভালো লাগা, ব্যক্তিগত মুহূর্ত প্রায়ই তিনি ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সম্প্রতি বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও শেয়ার করে ক্যাপশনে কৌশানি লিখেছেন, ‘ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মেলানো।’

শেয়ার করা ছবিগুলোতে কৌশানিকে দেখা যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী বাঙালি শাড়িতে। তার আবেদনময়ী চোখের চাহনি আর মিষ্টি হাসি মুহূর্তেই কেড়ে নিয়েছে নেটিজেনদের নজর। অভিনেত্রীর এই বাঙালি সাজ দেখে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তার অনুরাগীরা।

কমেন্ট বক্সে একজন লিখেছেন, ‘আপনি অনেক সুন্দর শাড়িতে আরও বেশি সুন্দর লাগছে।’ আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘দিদিকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে এ ছবিগুলোতে।’ বোঝাই যাচ্ছে, কৌশানির এই নতুন লুক ভক্তদের মাঝে বেশ সাড়া ফেলেছে।

"> ">
যুবসমাজের চোখে স্বপ্ন নেই, বুকেও আশা নেই: দায় কার? নরমাল ডেলিভারির চেষ্টায় থাইল্যান্ডে স্বাগতা ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি ‘নাহিদ রানার মতো পেসার আগে কখনো দেখেনি বাংলাদেশ’ যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর শঙ্কার মধ্যে পুতিন-শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ মীরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ জনের মৃত্যু ইরানে মার্কিন হামলার পরিকল্পনা নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প ইরানে ফোন করে জানছে সবাই: ‘আমিরাতের দুয়ার কবে খুলবে?’ ‘সম্ভাব্য যুদ্ধের’ প্রস্তুতি নিচ্ছে তুরস্ক ইরানের ভয়ে কাতার-বাহরাইন থেকে যুদ্ধবিমান-জাহাজ সরিয়ে নিলো যুক্তরাষ্ট্র ট্রাম্পের সঙ্গে অবিশ্বাস্য অংশীদারিত্বের দাবি নেতানিয়াহুর তেহরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নিতে ট্রাম্পের প্রতি স্টারমারের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করলো রাশিয়া ইসরায়েলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান ইরানের হামলায় হাজার হাজার ইসরায়েলি গৃহহীন স্বামী-স্ত্রীর বনিবনা না হওয়ায় ঘটককে ডেকে গাছে বেঁধে মারধর বীরগঞ্জে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শেরপুরে দোকানের টিনের চালা কেটে নগদ টাকাসহ ৫ লক্ষ টাকার পন্য চুরি। জুলাই অভ্যুত্থান আন্দোলনকারী এক নারীকে বিয়ের অভিযোগে শ্রেষ্ঠ ওসির পুরস্কার লাভের ৪দিন পরে ক্লোসড ওসি মতিউর বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সাবেক যুবদলের সেক্রেটারি সুলতান এর মাতার ইন্তেকাল চন্দনাইশে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন কাহারোলে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপন উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিল্ক ফিডিং বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত শেরপুরে কলেজের গভর্নিংবডির সভাপতি পূণঃবহাল করলেন- চেম্বার আদালত বীরগঞ্জে প্রকাশ্যে ধুমপান করায় ৩ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত  বীরগঞ্জে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপন ‘বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সব হচ্ছে, আগ্রহ কমছে মানুষের’ সব গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ১২ দলীয় জোট সব দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন : এলডিপি মহাসচিব আইনি বিপাকে আরশাদ ওয়ারসি