‘গরুর র্যাম্প শো’ চুয়াডাঙ্গায়

স্বপ্ন দেখে স্বপ্নভঙ্গের কষ্টই বোধহয় এ দেশের ভাগ্য বলে মন্তব্য করেছেন যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার (এলজিআরডি) উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি বলেছেন, আমাদের না আছে মরার ভয় না আছে হারাবার কিছু। একমাত্র আফসোস, গণতান্ত্রিক রূপান্তর আর এ দেশের মানুষের ভাগ্য কোনোটাই ইতিবাচক পথে যাবে না আরকি।
বৃহস্পতিবার রাতে ফেসবুকে এক পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি।
পোস্টটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো—
আওয়ামী লীগ, নর্থ এবং দিল্লি জোটভুক্ত হয়ে যে কুমির ডেকে আনছেন তা আপনাদেরকেই খাবে। You’re not one of them—just co-opted temporarily.
আমাদের না আছে মরার ভয় না আছে হারাবার কিছু। একমাত্র আফসোস, গণতান্ত্রিক রূপান্তর আর এ দেশের মানুষের ভাগ্য কোনোটাই ইতিবাচক পথে যাবে না আরকি।
স্বপ্ন দেখে স্বপ্নভঙ্গের কষ্টই বোধহয় এ দেশের ভাগ্য।
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত বা সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তদন্তকারী কর্মকর্তা গ্রেপ্তার করতে পারবেন—এমন ক্ষমতা দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কার্যপ্রণালি বিধিমালা সংশোধন করা হয়েছে।
এছাড়া ট্রাইব্যুনাল কোনো আসামি বা আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রসিকিউটর পরোয়ানাভুক্ত আসামি বা আসামিদের গ্রেফতার করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার সংশোধিত এই কার্যপ্রণালী বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ট্র্যাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, সদস্য এম মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী ও মো. শফিউল আলম মাহমুদের আদেশক্রমে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার এ এস এম রুহুল ইমরান এই প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
২০১০ সালের কার্যপ্রণালি বিধিমালার ২৪টি বিধিতে সংশোধন আনা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি বিধি পুরোপুরি বিলুপ্ত এবং বাকি ১৯টি বিধি আংশিক বা পুরোপুরি বিলুপ্ত করে নতুন বিধি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, বিধি ৬। যেখানে ২০১০ সালের বিধি বিলুপ্ত করে প্রতিস্থাপন করা বিধি ৬-এ বলা হয়েছে, ‘যদি তদন্ত কর্মকর্তার বিশ্বাস করার কারণ থাকে যে কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, তাহলে তিনি নিজে ঘটনাস্থলে যাবেন, মামলার তথ্য ও পরিস্থিতি তদন্ত করবেন এবং অভিযুক্ত সন্দেহভাজন বা সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান করতে পারবেন।’ এই বিধিতে আরও বলা হয়েছে, ‘তদন্ত কর্মকর্তা গ্রেপ্তার, আবিষ্কার এবং জব্দ করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তাও চাইতে পারেন।’
অন্যদিকে, কার্যপ্রণালি বিধির ৯(১) বিধি বিলুপ্ত করে তা নতুনভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা তদন্তকারী কর্মকর্তা অথবা আইনের ৮(২) ধারার অধীনে তদন্তকারী প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করবেন।’
এছাড়া সংশোধিত বিধিতে ‘অভিযুক্ত’ হিসেবে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনকেও রাখা হয়েছে। আর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের ক্ষেত্রে চিফ প্রসিকিউটরকে কিছু ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ কার্যপ্রণালি বিধি-২০১০ (সংশোধিত) অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। এনসিপির একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দলটির একাধিক সূত্র জানায়, সন্ধ্যা ৭টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম যমুনায় প্রবেশ করেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা করতে পারেন, তবে সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না, ঠিক কোন বিষয়ে আলোচনা করেছেন। আমাদের দলীয় ফোরামের মিটিংয়ে হয়তো তিনি দলকে বিষয়টি নিয়ে অবগত করবেন।
এনসিপি সূত্রে জানা যায়, যমুনায় রাত ৮টা পর্যন্ত এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নাহিদের সঙ্গে ছিলেন এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। এছাড়া উপদেষ্টা মাহফুজ ইসলামও উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
আপনার মতামত লিখুন