খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন, ১৪৩১

ইসরায়েলের স্থল অভিযান কেমন হবে, সফল হতে পারবে সেনারা?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩, ১০:৩৪ অপরাহ্ণ
ইসরায়েলের স্থল অভিযান কেমন হবে, সফল হতে পারবে সেনারা?

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলার প্রতিশোধ নিতে গাজা উপত্যকায় স্থল অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

স্থল হামলার আগে— ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সেনাবাহিনী গাজার উত্তরাঞ্চলের ১১ লাখ বাসিন্দাকে দক্ষিণ দিকে সরে যেতে বলেছে। এরমধ্যে গাজার কাছে তারা ৩ লাখ সেনা, ট্যাংকসহ অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র জড়ো করেছে।

তবে গাজার মতো জনবহুল এলাকায় সেনা পাঠানোর বিষয়টি একটি ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান হবে।

গাজায় ইসরায়েলের স্থল অভিযান কেমন হবে, এটির পরিধি কেমন হবে এবং কতদিন চলবে এ বিষয়টি নিশ্চিত নয়।

কখন শুরু হতে পারে স্থল হামলা?

র্বে স্থল অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া মেজর জেনারেল আমস গিলিড বলেছেন, হামলা শুরুর আগে ইসরায়েলের প্রধান কাজ ছিল— সাধারণ মানুষের সমর্থন পাওয়ার জন্য একটি জরুরি সরকার গঠন। সেটি হয়ে গেছে।

এছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের যেসব উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ইসরায়েল সফর করেছেন তারা স্থল অভিযানের ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছেন। তবে বেসামরিক মানুষ— এমনকি সেনাদের মধ্যে হতাহত কেমন হবে সে বিষয়টিও এই স্থল অভিযানের বিষয়টি ঠিক করবে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের কয়েকজন রিজার্ভ সেনার সঙ্গে কথা বলেছে। যাদের সবার মধ্যে যুদ্ধ করার আকাঙ্খা রয়েছে এবং তারা গাজায় সামরিক হামলা চালাতে মনের দিক দিয়ে উজ্জীবিত আছে।

বিবিসি নিসিম নামের এক রিজার্ভ সেনার কথা উল্লেখ করেছে। এই সেনা হামাসের হামলার সময় শ্রীলঙ্কায় ছিলেন। কিন্তু হামলার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিতে ইসরায়েলে ফিরে এসেছেন তিনি।

বিবিসি জানিয়েছে, ইসরায়েলিদের মধ্যে এখন উদ্দীপনা এবং ঐক্য দেখা যাচ্ছে এবং তারা সবাই মনে করে গাজায় হামলা চালানো উচিত। তবে গাজায় হামলা চালানোর নির্দেশ যত দেরিতে দেওয়া হবে তাদের মধ্য থেকে সেই উদ্দীপনা কমে যেতে পারে।

ইসরায়েল যেহেতু শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) ফিলিস্তিনিদের গাজার উত্তর দিক থেকে দক্ষিণ দিতে সরে যেতে মাত্র ২৪ ঘণ্টার সময় বেধে দিয়েছে; এটির অর্থ হলো তারা যে কোনো সময় হামলা শুরু করবে।

হামলার প্রস্তুতি

হামাস হামলা চালানোর পর ইসরায়েলের প্রথম কাজ ছিল— হামাসের যেসব যোদ্ধা ইসরায়েলে প্রবেশ করেছেন তাদের হত্যা করা, আটক করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর উপর পুনরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা।

ইসরায়েলে একটি গানের উৎসবে হামলার পর সেখানে টহল দিতে দেখা যায় ইসরায়েলি সেনাদের

স্থল হামলার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে গাজায় ব্যাপক বোমা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। তারা যুদ্ধের প্রথম ৬ দিনেই গাজায় ৬ হাজার বোমা ফেলেছে। যেখানে পুরো ২০১১ সাল জুড়ে ন্যাটো লিবিয়ায় ৭ হাজার ৭০০ বোমা ফেলেছিল। গাজায় ইসরায়েলিদের নির্বিচার বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

গাজায় অভিযান কেমন হবে সেটি গোপন রাখবে ইসরায়েল। তবে সেখানে এ ধরনের অভিযান চালানার জন্য কয়েক বছর ধরে প্রস্তুতি নিয়েছে ইসরায়েল। গাজার মতো শহরে কীভাবে হামলা চালানো হবে সে ব্যাপারে নিজ সেনাদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে প্রস্তুত করেছে তারা।

শহুরে যুদ্ধ এবং হামাসের গোপন সুড়ঙ্গ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা মেজর জেনারেল ইয়াকোভ আমিদরোর স্বীকার করেছেন— হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ অনেক কঠিন হবে। কারণ সশস্ত্র এ গোষ্ঠী গাজার প্রবেশদ্বারে এবং ইসরায়েলি বাহিনীর পথে বিভিন্ন ফাঁদ পাতবে এবং বিস্ফোরক স্থাপন করবে।

ইসরায়েলের বিশ্বাস হামাসের ৩০ হাজার যোদ্ধা রয়েছে।  আর তাদের কাছে রয়েছে অটোমেটিক রাইফেল, রকেট প্রপেলড গ্রেনেড এবং ট্যাংক বিধ্বংসী অস্ত্র— যেগুলোর কিছু কিছু রাশিয়ার কর্নেটস এবং ফাগোটসের।

এছাড়া হামাসের কাছে প্রচুর রকেট রয়েছে। যেগুলো তারা যুদ্ধের শুরু থেকেই ছুড়ে আসছে।

মেজর জেনারেল ইয়াকোভ আরও জানিয়েছেন, হামাস নিজেই আত্মঘাতীসহ কিছু ছোট ড্রোন উৎপাদন করছে। এছাড়া হামাসের কাছে স্বল্প সংখ্যক স্বল্পপাল্লার সোল্ডার-লঞ্চড সারফেস টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। কিন্তু তাদের কাছে যেসব অস্ত্র নেই সেগুলো হলো— ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং কামান; যেগুলো ইসরায়েলের রয়েছে।

হামাসের সেনাদের কাছে অটোমেটিক রাইফেলসহ বিভিন্ন অস্ত্র রয়েছে

ইসরায়েলের জন্য যেটি কঠিন হবে সেটি হলো জনবহুল শহরে যুদ্ধ করা।

তবে সুড়ঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য ইসরায়েলের বিশেষ বাহিনী রয়েছে।

তিনি জানিয়েছেন, খুব বেশি প্রয়োজন না পড়লে ইসরায়েল হামাসের গোপন সুড়ঙ্গে প্রবেশ করবে না। তবে হামাস এসব সুড়ঙ্গ সম্পর্কে বেশি জানে এ কারণে নয়। এর বদলে এসব সুড়ঙ্গ বিস্ফোরক ব্যবহার করে ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা করবে ইসরায়েলি বাহিনী।

ইসরায়েলের লক্ষ্য কী?

ইসরায়েলের লক্ষ্য হলো হামাসকে সামরিকভাবে দুর্বল ও নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া।

মেজর জেনারেল গিলিড, ‍যিনি ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে ৩০ বছর কাজ করেছেন, তিনি বলেছেন, এবার ইসরায়েলের লক্ষ্য বড় কিছু। এর আগে ইসরায়েল গাজায় যেসব স্থল হামলা চালিয়েছিল— সেগুলোর লক্ষ্য ছিল হামাসকে আটকে রাখা। কিন্তু এবার এমন কিছু করা হবে যেন, ইসরায়েলের অন্যান্য আঞ্চলিক শত্রু ইরান ও হিজবুল্লাহ যেন এ থেকে শিক্ষা নেয়।

অপরদিকে মেজর জেনারেল ইয়াকোভ বলেছেন, এবার ইসরায়েলের লক্ষ্য হলো হামাসের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করে দেওয়া। যেন তারা পুনরায় ইসরায়েলে আর কোনো হামলা চালাতে না পারে।

তবে সাম্প্রতিক ইতিহাস বলছে— স্থল অভিযান যে লক্ষ্য নিয়ে শুরু করা হয়, সেটি খুব কমই অর্জিত হয়।

যুদ্ধ বিষয়ক পর্যবেক্ষক সংস্থা ইনস্টিটিউট অব স্ট্রেটেজিক স্টাডিসের লেফটেনেন্ট জেনারেল স্যার টম বেকেট বিবিসিকে বলেছেন, মাত্র ৪০ কিলোমিটার লম্বা গাজায় সামরিক অভিযানের ফলাফল কী হবে সেটি বেশ পরিষ্কার। তার মতে, হামাসকে হয়ত নির্মূল করা হবে। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে হামাসের যে সমর্থন সেটি থেকেই যাবে।

সূত্র: বিবিসি

বীরগঞ্জে হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে সাদ ক্লিনিকের সামনে লাশ নিয়ে ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়ক অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধ জনতা। পৌরসভার ফিসারী এলাকার জীবন ইসলাম নামে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে এনে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে লাশ নিয়ে মিছিল ও ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়ক অবরোধ করেছেন বিক্ষোভকারীরা।

সোমবার সকাল ১০টার দিকে নিহতের পরিবারসহ সদর উপজেলার সর্বস্তরের জনগণের বিভিন্ন স্লোগানে হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মহাসড়ক অবরোধের সময় রেন্টু সাহা, নাইটগার্ড বাঘার বিরুদ্ধে এবং হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় দুই ঘণ্টা ব্যাপী মহাসড়কে উভয় পাশে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দীপংকর বর্মন ও বীরগঞ্জ থানার ওসি মজিবুর রহমানসহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স পরিস্থিতি শান্ত করতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার আশ্বাসে দেন এবং জ্যোৎস্না ফিলিং স্টেশন সিল গালা করলে অবরোধ তুলে নেন বিক্ষোভকারীরা।

উল্লেখ্য যে গতকাল রবিবার উপজেলার ফিসারী এলাকার রুস্তম আলী গাঠু’র ছেলে জীবন ইসলামকে ট্রাক্টরের ব্যাটারি চুরির সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে এনে জ্যোৎস্না ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন একটি গোডাউনে সংবদ্ধ একটি চক্র লাঠিসোঁটা দিয়ে বেধড়ক প্রহারে জীবন ইসলামের মৃত্যু হয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করলেও হত্যাকান্ডে জড়িতদের ২৪ ঘন্টা অতিবাহিত হওয়ার পরও গ্রেফতার না হওয়ায় প্রতিবাদ এবং রাস্তা অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা।

এব্যাপারে বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মজিবুর রহমান জানান,নিহতের পিতা রুস্তম আলী গাঠু বাদি হয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। যাহার মামলা নং – ১২,তারিখ ১৬/০৯/২০২৪ ইং, অবরোধ তুলে নিয়ে নিহতের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন করেছে। আসামিদের ধরতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

ছোনকা হাইস্কুলের অফিস কক্ষে তালা, নিয়োগ বানিজ্যের টাকা উদ্ধারের আশ্বাসে তালা খুললেন ছাত্ররা

মোঃ নজরুল ইসলাম জাকি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১:৫০ পূর্বাহ্ণ
ছোনকা হাইস্কুলের অফিস কক্ষে তালা, নিয়োগ বানিজ্যের টাকা উদ্ধারের আশ্বাসে তালা খুললেন ছাত্ররা

বগুড়া শেরপুরের ছোনকা হাইস্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা দাবী আদায়ের লক্ষে অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে পরে প্রধান শিক্ষকের আশ্বাসে তালা খুলে দিয়েছে ছাত্ররা।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯ ঘটিকায় ছাত্র/ছাত্রীরা অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে স্কুল গেইটের সব দোকান বন্ধ রাখার আহবান করেন। পরে সকাল সোয়া ১০ ঘটিকার সময় নব নিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলামের আশ্বাসে ছাত্র/ছাত্রীরা আন্দোলন তুলে নিয়ে তালা খুলে ক্লাস করছেন।

জানা যায়, গত ৩০ জুন নিয়োগ পরিক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও ফয়সাল আবিরের দরখাস্থের প্রেক্ষিতে পরিক্ষা স্থগিত করা হয়। সেদিন বেশ কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় প্রধান শিক্ষকসহ ৪ জন প্রার্থী কে কত টাকা দিয়েছে তার ফিরিস্তি প্রকাশ করে।পরে ২৬ জুন জরুরী অবস্থার মধ্যে নিয়োগ পরিক্ষায় পত্রিকায় উল্লেখিত ৪ জন প্রার্থী চুড়ান্ত হয়। সে প্রেক্ষিতে গত ১২ সেপ্টেম্বর  শেরপুর উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা বরাবরে স্কুলের ছাত্রদের স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ পত্র দেন।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ছাত্ররা বলেন,  স্কুলের নিয়োগের টাকার হিসাব সহ বারান্দার টিন মেরামতের হিসাব নিকাশ দেওয়ার  আশ্বাস দেন নব নিযুক্ত প্রধান শিক্ষক। তখন স্কুলের ছাত্ররা আন্দোলন স্থগীত করে তালা খুলে ক্লাসে যান। সংবাদ সংগ্রহের সময় মেহেদী হাসান নামের এক শিক্ষক বাধা প্রদান করেন।

নব নিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা স্কুলের হিসাব চেয়েছে আমি তাদের হিসাব দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছি। ইউএনও সাহেবের দরখাস্থের ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন। নিয়োগে তিনি দুই লক্ষ টাকা দিয়েছেন এবং অন্য প্রার্থীদের ব্যাপারে তিনি জানেন না ।

ছোনকা হাইস্কুলের সাবেক সভাপতি মোঃ ফেরদৌস জামান মুকুল কে বারবার ফোন করা হলেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

শেরপুর উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মোঃ সুমন জিহাদী জানান, ছাত্রদের নিকট থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি এবং তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।

শাহজাহানপুরে বিএনপির মত বিনিময় সভা

শাজাহানপুর(বগুড়া)প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:০১ অপরাহ্ণ
শাহজাহানপুরে বিএনপির মত বিনিময় সভা

আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ সফল কারার লক্ষ্যে উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এক জরুরি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি এনামুল হক শাহীন। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান বিদ্যুৎ এর সঞ্চালনায় সভায় অন্যন্যের মধ্যে উপস্থিত উপজেলা বিএনপি’র হারেজ উদ্দিন ও আবু শাহীন সানি, সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল হাকিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই রনি উপজেলা বিএনপি নেতা মোশাররফ হোসেন, এম ইদ্রিস আলী সাকিদার, বাদশা আলম, নুরুল আজাদ, হাফিজার রহমান কাজল, মতিউর রহমান, আব্দুল মান্নান রফিকুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, মুকুল, নাসির উদ্দীন, মোশাররফ হোসেন, মাসফিকুর রহমান মামুন, ইবনে সাউদ, রেজাউল উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সোহেল আরমান রাজু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায় জিল্লুর রহমান, ইউনুস আলী হলুদ, শ্রমিকদল নেতা আব্দুস সোবহান পুটু প্রমুখ।

"> ">
বীরগঞ্জে হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে লাশ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ ছোনকা হাইস্কুলের অফিস কক্ষে তালা, নিয়োগ বানিজ্যের টাকা উদ্ধারের আশ্বাসে তালা খুললেন ছাত্ররা শাহজাহানপুরে বিএনপির মত বিনিময় সভা ওমানে কর্মস্থলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাংলাদেশি শ্রমিকের মৃত্যু গাজায় সংরক্ষিত এলাকায় ইসরায়েলি হামলা, এক রাতে নিহত ১৯ বৈরী আবহাওয়ায় হাতিয়ায় মাছ ধরার ৭ ট্রলার ডুবি ডোনাল্ড লুসহ মার্কিন উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে আজ শেরপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান হাফিজ এর জানাযা সম্পূর্ণ শেরপুরে মজুমদার ফুড প্রোডাক্টস কোম্পানীতে ট্যাংক বিস্ফোরিত হয়ে ৪ জন নিহত বীরগঞ্জে ট্রাক্টরের চাপায় স্কুলছাত্র নিহত শেরপুরে বেগম খালেদা জিয়ার ১৭তম কারামুক্তি দিবস ও সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সহ খুন ০২ জন এই নিয়মগুলো মানলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে বাতের ব্যথা লঞ্চঘাটের বাস কাউন্টার দখল দ্বন্দ্বে মুখোমুখি বিএনপির দুই গ্রুপ ‘গুলিতে নিহতদের মৃত্যুসনদ পরিবর্তনের নির্দেশ ছিল’ কলকাতায় নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুন: ২৫ দেশের ১৩০ শহরে বিক্ষোভ সেভেন সিস্টার্সের ৬০ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকেছে চীনা সৈন্যরা তিস্তা চুক্তি : বন্ধুত্ব না স্বার্থের সংঘাত? গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৩, প্রাণহানি ৪১ হাজার ছুঁই ছুঁই আজব স্ক্রিপ্টের জন্য এই অবস্থাকে দায়ী করলেন জাহারা মিতু মামলা-হামলা আতঙ্কে আওয়ামী লীগ, শীর্ষ নেতারা আত্মগোপনে যুক্তরাষ্ট্রের হৃদয় ভেঙে ইউএস ওপেনে সিনারের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়োগ দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক, নেই বয়সসীমা ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সোহেল বাঁচতে চায় বৈষম্যের শিকার হরিজন সম্প্রদায় নারায়ণগঞ্জে বাড়ছে বিএনপির অন্তর্কোন্দল খানসামায় বন্যার্তদের ত্রাণ দিতে গিয়ে আহত চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু জানা গেল ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ আজ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘শহীদি মার্চ’ হুন্দাই সিএনজি-চালিত প্রাইভেটকার আনল