খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২২শে মে, ২০২৫, ৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

শিশুর বেড়ে ওঠার পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ কেন?

ফারহানা মান্নান প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫, ৯:৩১ অপরাহ্ণ
শিশুর বেড়ে ওঠার পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ কেন?

কী হয় যদি শিশুর শৈশব সুন্দর হয়? আর কীইবা হয় যদি অসুন্দর হয়? শিশুদের শৈশবের স্মৃতি সুন্দর করে সাজাতে অভিজ্ঞজনেরা কেন এত জোর দেন? কেন শিশুকে প্রকৃতির মাঝে খেলার পরামর্শ দেওয়া হয়? কেন বলা হয় শিশুর শৈশবে মায়ের পাশাপাশি বাবার উপস্থিতিও গুরুত্বপূর্ণ?

কেন বেড টাইম স্টোরিজ-এর ওপর আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট এক্সপার্টরা এত জোর দেন? কেন শিশুদের সময় দেওয়ার বিষয়টি বারবার আমাদের সামনে আসে? আসলে শিশুকে বড় করে তোলার ক্ষেত্রে ভাবতে হয় নানা প্রসঙ্গকে ঘিরে। এর ভেতর একটা প্রসঙ্গ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ আর সেটা হলো ‘চমৎকার ইতিবাচক পরিবেশ’।

সেদিন পার্কে হাঁটতে হাঁটতে চোখে পড়লো একজন মা তার সন্তানের সাথে খেলছেন। খেলার দৃশ্যটি বেশ মজার! শুধু ঘাসের ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া। খালি পায়ে! খুব সাধারণ একটি এক্টিভিটি কিন্তু শিশুর বিকাশের ক্ষেত্রে এই এক্টিভিটির ভূমিকা ব্যাপক। খালি পায়ে হাঁটা শিশুর বিকাশের ক্ষেত্রে দারুণ ভূমিকা রাখে। প্রকৃতির সাথে শিশুর সরাসরি সংযোগ তৈরি হয়। এছাড়াও উন্নত সংবেদনশীল বিকাশ, দক্ষতা, শক্তিশালী পায়ের পেশিসহ ভারসাম্যের দিকটিও উন্নত হয়। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো মায়ের সাথে প্রকৃতির মাঝে চমৎকার বন্ডিং! আমি দূর থেকে অনেকক্ষণ ওদের একসাথে সময় কাটানো দেখলাম।

শৈশবের ইতিবাচক স্মৃতি পরবর্তী জীবনে চমৎকার স্বাস্থ্য, আত্মসম্মানবোধ, জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি তৈরি করতে সাহায্য করে। এই স্মৃতিগুলো চমৎকারভাবে তৈরি করতে প্রয়োজন শিশুবান্ধব পরিবেশ। এখন প্রশ্ন হলো, শিশুবান্ধব পরিবেশের উপাদানগুলো কী? কী থাকলে বলা যায় পরিবেশটি শিশুর জন্য উপযুক্ত? কয়েকটা ঘটনা জানাই, যাতে শিশুদের বিষয়ে সম্যক ধারণা পাওয়া যাবে।

ঘটনা ১

একটি ছেলে চমৎকার ভাষাগত দক্ষতা নিয়ে পারিবারিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠছে। তার বয়স সাড়ে চার বছর। শিশুটির ভাষাগত দক্ষতা যতটা চমৎকারভাবে বেড়ে উঠেছে তার সামাজিক ও আচরণীয় দক্ষতা ঠিক ততটা ভালোভাবে গড়ে ওঠেনি। যেমন সে যখন দলীয় খেলায় অংশগ্রহণ করে সে খেলনা শেয়ার করতে চায় না।

শৈশবের ইতিবাচক স্মৃতি পরবর্তী জীবনে চমৎকার স্বাস্থ্য, আত্মসম্মানবোধ, জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি তৈরি করতে সাহায্য করে। এই স্মৃতিগুলো চমৎকারভাবে তৈরি করতে প্রয়োজন শিশুবান্ধব পরিবেশ।

যে খেলনাটি তার পছন্দ ঠিক সে খেলনাটি ছাড়া আর কোনো খেলনা নিয়ে খেলতে চায় না। কেউ যখন কথা বলে তখন নানা রকমের শব্দ করে কথার মাঝখানে বাধা সৃষ্টি করে। চারপাশের মানুষের প্রতি তার এমপ্যাথির জায়গা সুন্দরভাবে গড়ে ওঠেনি। এই ছেলেটির পরিবারের সাথে সরাসরি কথা বলে জানা গেলো সে বাড়িতেও এভাবেই আচরণ করে।

পরিবার থেকে ট্রিটমেন্ট বলতে যা করা হয় তা হলো, ওর অস্বাভাবিক আচরণ এড়িয়ে চলা। এড়িয়ে চলার কারণে ছেলেটি এখন সমাজে গ্রহণযোগ্য বা অগ্রহণযোগ্য আচরণ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে না বা বলা ভালো তার পরিবেশের মানুষগুলোর কারণেই তার অগ্রহণযোগ্য আচরণগুলো আনএটেন্ডেড অবস্থায় থেকে গেছে!

ঘটনা ২

বয়ঃসন্ধিকালের একটি ছেলের মা জানালেন তার সন্তান সবসময় চারপাশের পরিবেশ সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা রাখেন। ছেলেটির বাবা নেই। মা ছেলে মিলে চমৎকার সংসার সাজিয়ে নিয়েছেন। দুজনের মধ্যকার বন্ধন খুব ভালো। বেশ কয়েক বছর আগে গল্পে গল্পে তিনি জানিয়েছিলেন, দেশে চলমান কিছু প্রতিবাদ সভা, মিছিল ছেলেটিকে ভীষণভাবে আন্দোলিত করে তুলেছে।

পড়াশোনায় মন একেবারেই নেই। নিজে থেকেই আন্দোলনে জড়িত হওয়ার কথা ভাবছে। ছেলেটির মা তার বিচলিত দশা আমার সাথে শেয়ার করেছিলেন। কী করে ছেলেটির মন পড়াশোনার দিকে ঘোরাবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না! অথচ সামনে তার পরীক্ষা! পরবর্তীতে অবশ্য জেনেছিলাম ছেলেটি খুব ভালোভাবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পেরেছে!

ঘটনা ৩

মেয়েটির বয়স সাত বছর। বেশ মেধাবী, সপ্রতিভ ও বুদ্ধিমতী। বাড়ির ছোট ও একমাত্র আদরের কন্যা সন্তান হওয়ার কারণে বেশ আহ্লাদে বড় হচ্ছে। মেয়েটি তার বাবার প্রিন্সেস। একমাত্র ভাইয়ের সাথে সারাদিন জুড়ে চলে নানা রকমের খুনসুটি। পরিবেশের কারণেই তার মধ্যে কনফিডেন্স ডেভেলপ করেছে। এটা ইতিবাচক কিন্তু অতিরিক্ত আহ্লাদের কারণে কোনো সামাজিক পরিবেশে আচরণের মাত্রা চেতনা সম্পর্কে ধারণা ঠিক ততখানি ইতিবাচকভাবে গড়ে ওঠেনি।

অভিভাবকদের সাথে কথা বলে শিশুটির দৈনন্দিন পরিবেশ সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া গেল। বাবা এবং মা উভয়ই কর্মজীবী হওয়ার কারণে একটা লম্বা সময় বাড়িতে থাকেন না। শিশুটি স্কুল থেকে ফিরে একাকী সময় কাটায়। টেলিভিশন, ইউটিউব একই সাথে কম্পিউটার গেমস খেলার ওপর বেশ ভালো স্বাধীনতা আছে। মেধাবী এবং স্কুলের রেজাল্ট ভালো হওয়ার কারণে সে বেশকিছু ক্ষেত্রে ছাড় পায়। কাজেই দেখা যায় অন্য পরিবেশে তার আচরণ তখন সামাজিক মাত্রার স্কেলে আপ টু দ্য মার্ক থাকছে না।

এখন ঘটনাগুলো নিয়ে একটু ভাবি। তিনটি ঘটনায় তিনটি ভিন্ন বয়সের শিশুর চারপাশের পরিবেশ, অভিভাবক ও প্যারেন্টিং নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বেশ সংক্ষিপ্তভাবে। প্রথমে অভিভাবক শিশুটির সাথে তার আচরণের নানা দিকগুলো নিয়ে তার (শিশুটি বুঝতে পারে এমন ভাবে) মতো করে আলোচনা করছেন না।

অভিভাবক ধরেই নিয়েছেন এড়িয়ে গেলে একটা সময় ঠিক হয়ে যাবে। কাজেই আলোচনা বা কথা বলার কোনো প্রয়োজন নেই। এমতাবস্থায় পারিবারিকভাবে আলোচনা না করার কারণে বেশকিছু আচরণ সামাজিক পরিবেশে নেতিবাচক কমেন্ট পাওয়ার পরেও পরিবর্তিত হচ্ছে না। স্কুলে তার আচরণ সংশোধন করে দেওয়ার পরেও শিশুটি নিজেকে সংশোধন করতে পারছে না। ছেলেটির ওপর তার মায়ের চমৎকার প্রভাব আছে।

মা ওর সংশোধনযোগ্য আচরণ এড়িয়ে না গিয়ে যদি কথা বলতেন বা বোঝাতেন; সে ক্ষেত্রে স্কুল থেকে সংশোধনের জায়গাগুলো ধরিয়ে দেওয়ার পর সে হয়তো সহজভাবে নিজেকে পরিবর্তন করতে পারতো! কারণ ছেলেটি বেশ বুদ্ধিমান। চমৎকার গুছিয়ে কথা বলতে পারে। এই ছোট্ট বয়সে গুছিয়ে কথা বলার গুণটি তার কিছু কিছু আচরণ সংশোধনের ক্ষেত্রে পারিবারিকভাবে চমৎকারভাবে কাজে লাগানো যেত।

দ্বিতীয় ঘটনায় ছেলেটির বয়ঃসন্ধিকাল চলছিল। সে সময় ওর মধ্যে ভালো বা দারুণ কিছু করার একটা স্বাভাবিক বোধ কাজ করছিল। সাধারণত দেশপ্রেম বয়ঃসন্ধিকালের ছেলেমেয়েদের মধ্যে অন্যভাবে ধরা দেয়। বলা যায়, আবেগের জায়গাটা ভীষণভাবে আন্দোলিত হয় এ সময়। কাজেই চারপাশের পরিবেশ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাড়ির পরিবেশকে শিশুর জন্য উপযুক্ত করে তোলার দায়িত্ব যেমন অভিভাবকের তেমনি আমাদের সমাজের চারপাশের পরিবেশ শিশুবান্ধব করে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার। সমাজের সব মানুষের।

কোনো সন্দেহ নেই শিশুর বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ বলতে পরিবারের মানুষ, চারপাশের মানুষ, স্কুলের পরিবেশ…

কাজেই চারপাশের যেকোনো অস্থির অবস্থায় নিজেকে স্থির রেখে বাড়ির অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেমেয়েদের সাথে কথা বলা, কাউন্সিলিং করা, নিরাপত্তা সম্পর্কে ধারণা রেখে ভালো কাজের সাথে যুক্ত থাকা, মাঠ পর্যায়ে যুক্ত থাকার ক্ষেত্রে বাস্তব অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে অন্য কোনো উপায়ে যুক্ত থাকার বিষয়টি বিবেচনা করা।

মূল বিষয়টি হলো চারপাশে যতই অস্থিরতা থাকুক বাড়ির পরিবেশ যথাসম্ভব ধীর স্থির রাখা যাতে করে ছেলেমেয়েরা নিজেদের কাজগুলো করার ক্ষেত্রে একটা চমৎকার পরিবেশ পায়। আর তৃতীয় শিশুটির ক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে পরিকল্পনা বা প্যারেন্টিং স্টাইল এগুলো শিশুর মেধা বা স্কুলের ফলাফল দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে।

কোনো সন্দেহ নেই শিশুর বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ বলতে পরিবারের মানুষ, চারপাশের মানুষ, স্কুলের পরিবেশ, কোথাও খেতে গেলে সেই রেস্তোরাঁর পরিবেশ, কেনাকাটা করতে গেলে সেই মার্কেটের পরিবেশ, রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার পরিবেশ, কোথাও খেলতে গেলে সেই পরিবেশসহ সবকিছুই বোঝায়।

এসব কিছুই পরিবেশের উপাদান। একটা শিশু যখন স্কুলে বুলিং-এর শিকার হয় এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ যখন কোনো পদক্ষেপ না নেয় তখন কি সে পরিবেশকে চমৎকার পরিবেশ বলা যায়? একজন শিশু যখন সীমাহীন মোবাইল ব্যবহারের সুযোগ পেয়ে বড় হয় তখন সে পরিবেশকে শেখার উপযোগী পরিবেশ বলা যায়? কাজেই পরিবেশ নিয়ে বেশ গভীরভাবে ভাবার আছে, কাজ করার সুযোগ আছে। ঠিক এ মুহূর্তে শিশুদের আমরা কে কতটুকু শিশুবান্ধব পরিবেশ বাড়িতেই দিতে পারছি? একটু ভাবি।

ফারহানা মান্নান ।। প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী, শৈশব; শিক্ষা বিষয়ক লেখক ও গবেষক

চলমান আন্দোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রেস বিজ্ঞপ্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বুধবার, ২১ মে, ২০২৫, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ণ
চলমান আন্দোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রেস বিজ্ঞপ্তি
“পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি হতে অপসারিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চলমান আন্দোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের অবস্থান অবহিতকরণ”
ক) বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জন্য অভিন্ন সার্ভিস কোড ও একীভূত করার বিষয়টি সরকার/রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত, এটি বিআরইবি বা সংস্থা প্রধানের এখতিয়ারভূক্ত নয়। এ বিষয়ে সরকারের যে কোন সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এ বিষয়টি কেন্দ্র করে সম্মানিত গ্রাহকদের জিম্মি করে অফিস শৃঙখলা পরিপন্থী কোন কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না।
খ) পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিভিন্ন সমাধানযোগ্য যৌক্তিক সুযোগ সুবিধাদী প্রদানের লক্ষ্যে প্রতি মাসে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সমিতিসমূহ পরিদর্শন করে প্রত্যেক সমিতির সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়ে আন্তরিকভাবে সকলের সাথে সাক্ষাতপূর্বক তাদের যৌক্তিক সুযোগ-সুবিধাগুলো জ্ঞাত হয়ে তা দ্রুততম সময়ে মধ্যে সমাধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। এটি একটি সংস্কারমূলক ও ইতিবাচক চলমান প্রক্রিয়া।
গ)  গত ১৭ অক্টোবর ২০২৪ খ্রি. দেশব্যাপী ব্লাক-আউট করে সম্মানিত গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ফেলে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করায় রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় গ্রেফতার করে কতিপয় দুষ্কৃতিকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে জামিনে মুক্ত হয়ে তাঁরা স্বাধীনভাবে একই ধরণের কর্মকান্ডে লিপ্ত হন যা ৩.৫ কোটি গ্রাহকের জন্য হুমকীস্বরুপ। উল্লেখ্য, তাদের ষড়যন্ত্রমূলক ব্ল্যাক-আউট কার্যকলাপের কারণে নেত্রকোনায় হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে ০১ জন রোগী মৃত্যুবরণ করেন, যা ন্যক্কারজনক।
ঘ) পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করণের লক্ষ্যে তাদের সাপ্তাহিক ছুটি ১দিনের পরিবর্তে ০২ দিন করা হয়েছে, ০১ জুলাই’২০২৩খ্রিঃ তারিখ হতে বিশেষ প্রণোদনা ৫% কার্যকর করা হয়েছে এবং পবিসসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের ৪০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল সুবিধা প্রদানের সুপারিশসহ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে।
ঙ) পবিসের সাংগঠনিক কাঠামোভূক্ত ৪৭২৩ জন লাইনম্যান লেভেল-১ কে শূন্যপদের বিপরীতে নিয়মিত করা হয়েছে। ১৩০২ জন ‘কাজ নাই মজুরী নাই’ ভিভিত্তে নিয়োজিত বিলিং সহকারীকে অন-প্রবেশনে নিয়োগ করা হয়েছে। লাইন শ্রমিকদের চুক্তির মেয়াদ ৬ মাস/১ বছরের পরিবর্তে ২ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। মিটার রিডারদের চুক্তি ৩ বছর এবং এক জায়গায় ৪ মেয়াদে ১২ বছর অবস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে, যা পূর্বে ৩ মেয়াদে ৯ বছর ছিল। এ ছাড়া ৬৮ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীকে তাদের আবেদন মোতাবেক পারস্পরিক বদলি করা হয়েছে। পবিসসমূহে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীগণের স্বামী/স্ত্রী একই কিংবা নিকটবর্তী কর্মস্থলে বদলী/পদায়নের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
চ) দেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিভিন্ন পদের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বদলিজনিত রদবদল করা হচ্ছে, যা একটি সংস্কারমূলক স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।
ছ) বিদ্যুৎ সেক্টরকে অস্থিতিশীল করে জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করার উদ্দেশ্যে চাঁদা আদায়, সভা-সমাবেশ আয়োজন ও অংশগ্রহণ, অপপ্রচার ছড়ানো “পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কর্মচারী চাকরি বিধি ১৯৯২ (সংশোধিত-২০১২)” মোতাবেক গুরুতর অসদাচরণ।
০২। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড হতে আন্তঃসম্পর্ক উন্নয়নে নিম্ন বর্ণিত কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছেঃ
ক) বাপবিবোর্ড এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী ‘আমি’ বা ‘তারা’ নয় ‘আমরা’ হিসাবে কর্মসম্পাদন করাসহ গ্রাহক সেবা নিশ্চিতকল্পে সততা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং চেইন অফ কমান্ড প্রতিপালন করার জন্য সকলকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
খ) বিগত ০৪/০৯/২০২৪খ্রি. তারিখে কুমিল্লা পবিস-২ এর আওতাধীন বুড়িচং উপজেলায় ও ফেনী পবিস এর আওতাধীন পরশুরাম উপজেলায় বন্যা দূর্গতদের মাঝে বাপবিবো ও পবিস এর কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সমন্বয়ে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়;
গ) পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকুরীরত অবস্থায় কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার দাফন/অন্তোষ্টিক্রিয়ার ব্যয়সহ পরিবারের সদস্যদেরকে আর্থিক সহায়তা প্রদান বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে;
ঘ) পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিভিন্ন যৌক্তিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রতি মাসে বাপবিবোর্ডে মত বিনিয়ম সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে;
ঙ) পবিসের বিদ্যমান সকল অফিসের গ্রাহক সংখ্যা ও বিতরণ লাইন অনুপাতে লাইনম্যানের প্রাপ্যতা নির্ধারণ এবং লাইনম্যান টুলসহ অন্যান্য মালামালের চাহিদা সংক্রান্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
০৩। বিদ্যুৎ বিভাগ, বাপবিবোর্ড ও পবিসের উদ্যোগে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিভিন্ন যৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা ইতোমধ্যে প্রদান করা হলেও গ্রাহক সেবাকে বাধাগ্রস্ত করে সমিতির কতিপয় কর্মকর্তা/কর্মচারী ব্যক্তিগত সুবিধা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের অযৌক্তিক কার্যক্রম প্রতিনিয়ত পরিচালনা করে আসছে। এতো সুযোগ সুবিধা প্রদানের পরেও ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পুনরায় ২১ মে ২০২৫ “মার্চ টু ঢাকা” কর্মসূচী ঘোষণা করেছে।
এ কর্মসূচির মাধ্যমে তারা গ্রাহকদের জিম্মি করে অযৌক্তিক দাবি আদায়ের পায়তারা করছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মতো একটি সফল ও গ্রাহক সেবাদানকারী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে, যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
০৪। এ প্রেক্ষিতে, বাংলাদেশের ১৪ কোটি মানুষকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার লক্ষ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা, আন্তরিকতা, পারস্পরিক সহযোগিতা ও চাকুরী বিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন পূর্বক পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমকে সফলতার সাথে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।

নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ৩:৪৭ অপরাহ্ণ
নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

দেশের অন্যতম প্রগতিশীল ও অরাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নতুন আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেছে। আজ (১৮ মে) রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে মো. রকিবুল ইসলাম (সোনাই) কে আহ্বায়ক এবং কাওছার আলী কে সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

নবগঠিত এই আহ্বায়ক কমিটিতে আরও কয়েকজন উদ্যমী ও সচেতন ছাত্র প্রতিনিধিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাঁরা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবেন।

কমিটিতে যুগ্ম-সদস্যপদে জায়গায় করে নিয়েছেন, মো. আনিছুর রহমান। এছাড়াও সদস্য পদে রয়েছেন, মো. তানভীর ইসলাম স্বপ্নীল, মো. সাব্বির হোসেন, মো. সোহেল রানা, নাঈম শেখ, মো. রায়হান কবির, মো. আমিরুল ইসলাম, মো. মুরাদ সরকার, মো. আকাশ শেখ, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ, শ্রী কানাই চন্দ্র, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।

নাগরিক ছাত্র ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী এই কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কমিটি ঘোষণার সময় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে তরুণদের এগিয়ে নিয়ে যেতে নাগরিক ছাত্র ঐক্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং সিরাজগঞ্জ জেলার নতুন নেতৃত্ব এ ধারাকে আরও বেগবান করবে।

কমিটি ঘোষণার পর কেন্দীয় কমিটির সদস্য ও নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার নব-গঠিত কমিটির আহ্বায়ক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মো. রকিবুল ইসলাম (সোনাই) বলেন,

“আমি নাগরিক ছাত্র ঐক্যের মত একটি আদর্শিক ছাত্র সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে কৃতজ্ঞ। আমাদের লক্ষ্য হবে শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায়, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখা। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব এবং সাধারণ ছাত্রদের পাশে থাকব সবসময়।”

নবনির্বাচিত সদস্য সচিব কাওছার আলী বলেন, “নাগরিক ছাত্র ঐক্য কখনোই সুবিধাবাদী রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। আমরা মাঠে-ঘাটে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে আন্দোলন করে যাব। এই দায়িত্ব আমাদের কাছে একটি চ্যালেঞ্জ, আর আমরা তা সাফল্যের সাথে পালন করব বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।”

নবগঠিত এই কমিটি শীঘ্রই জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংগঠনিক সফর শুরু করবে। এছাড়াও আগামী তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি গঠন করা হবে বলে জানা গেছে। ছাত্র অধিকার, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবিক সমাজ গঠন ও শিক্ষার মানোন্নয়ন—এই চারটি মূল ভিত্তিকে সামনে রেখে তারা কাজ চালিয়ে যাবে।

নাগরিক ছাত্র ঐক্য একটি গণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক এবং প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছাত্রদের অধিকার ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমে ভূমিকা রেখে আসছে। সংগঠনটি একটি শক্তিশালী ছাত্র প্ল্যাটফর্ম গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছে।

সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার এই নতুন কমিটির মাধ্যমে সংগঠনটি স্থানীয় পর্যায়ে আরও সক্রিয় ও কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫, ২:৫০ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে ট্রাক-মাইক্রোবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (১৯ মে) সকাল সাড়ে ৬টায় উপজেলার সাতোর ইউনিয়নের দিনাজপুর-পঞ্চগড় সড়কের বাবলু ফার্মের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে দিনাজপুর ট্রেজারী অফিসের কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন (৪৫) এবং মাইক্রোবাস চালক মানিক হোসেন (৩২) নিহত হন। আহতদের ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও ২ জনের মৃত্যু হয়।

এ ঘটনায় মাইক্রোবাসের আরও তিনযাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয় লোকজন।

বীরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন সাব অফিসার মো. মসলেম উদ্দিন জানান, মাইক্রোবাস যোগে ঠাকুরগাঁও হতে রংপুর যাওয়ার পথে বাবলু ফার্মের সামনে বিপরীতমুখী একটি সিমেন্টবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখী সংঘর্ষ বাধে। এতে মাইক্রোবাসের চালক মানিক হোসেন এবং যাত্রী মো. দেলোয়ার হোসেন ঘটনাস্থলেই মারা যান। স্থানীয় লোকজন আহতদের ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করে।

দিনাজপুরের দশমাইল হাইওয়ে পুলিশের ওসি মো. ওমর ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করেছে হাইওয়ে পুলিশ।

সত্যতা স্বীকার করে একসঙ্গে কয়েকজন সরকারী অফিসারের মর্নান্তিক অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল গফুর।

"> ">
চলমান আন্দোলনের বিষয়ে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রেস বিজ্ঞপ্তি নাগরিক ছাত্র ঐক্য সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা বীরগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু শেরপুর সীমাবাড়ি ইউনিয়নের কদিম হাঁসড়া গ্রামে বিমলের বাড়িতে মাদকের আখরা, যেন দেখার কেউ নেই রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে গ্রাহক সেবার মানোন্নয়নে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে বড় ধরনের বদলি! ভবানীপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্ণামেন্ট উদ্বোধন হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানা পুলিশ অঞ্জাত কিশোরীর লাশ উদ্ধারের পরিচয় সনাক্তে ফেইসবুকে পোস্ট বীরগঞ্জে এনসিপি নেতা হাসনাতের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে বীরগঞ্জে আন্তর্জাতিক মহান মে দিবস পালিত বীরগঞ্জে মহান শ্রমিক দিবস পালিত ছোনকায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বর্নাঢ্য র‌্যালী শেষে শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পন কাহারোলে স্কাউটস দিবস উপলক্ষে র‍্যালি,পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারের যন্ত্রাংশ চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু দুদকের আকস্মিক অভিযান: বীরগঞ্জ হাসপাতালে দুর্নীতির চিত্র উন্মোচিত শেরপুরে চোরসহ টলিগাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরায় আটক শেরপুরে ইউনিয়ন জামাতের সেক্রেটারীর ভাই ৭৫০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার শেরপুরে কলেজের অধ্যক্ষের দূর্ণীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন।। শেরপুরে সভাপতি কর্তৃক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দূর্ণীতি তদন্ত করার কারনে সভাপতি পরিবর্তন নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে শেরপুর উপজেলা বিএনপি’র আনন্দ শোভাযাত্রা শেরপুরে মাদ্রাসা শিক্ষিকার আত্মহত্যা। প্রবাসে কর্মসংস্থানে পিছিয়ে রংপুর, বাড়ছে দালালের দৌরাত্ম্য হজের সময় ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ বলতে হয় কেন? জনতার আবেগে ব্যবসা, দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে ফিলিস্তিনের পতাকা ৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন দেশে ইসরায়েলের পণ্য রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধের দাবি পশ্চিমবঙ্গে ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল, ছাত্রদের পড়াবে কে? সাবিলা নূর কি তাহলে শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন না? স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে উত্তাল বায়তুল মোকাররম প্রেমের টানে দুই সন্তানের জননী বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন একটি সেতুর জন্য চার জেলার লক্ষাধিক মানুষের হা হা কার